6:08 am, Saturday, 2 November 2024

যাত্রাবাড়ীর-সেই-আলোচিত ডিসি-পুলিশ-হেফাজতে!

Monzu-Info-Tech
Monzu-Info-Tech

গুলি করলে মরে একটা, বাকিডি যায় না’ বলা সেই ডিসি পুলিশ হেফাজতে!
গুলি করে করে লাশ নামানো লাগছে স্যার। গুলি করলে মরে একটা কিংবা আহত হয় একটা। একটাই যায় স্যার, বাকিডি যায় না। এইটা হলো স্যার সবচেয়ে বড় আতঙ্কের এবং দুশ্চিন্তার বিষয়।
শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের সময় বিক্ষোভকারীদের গুলি করার বিষয়ে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মো. আছাদুজ্জামান খান কামালকে মোবাইল ফোনে একটি ভিডিও দেখিয়ে পরিস্থিতির বর্ণনা দেওয়া ডিএমপির ওয়ারি বিভাগের ডিসি মোহাম্মাদ ইকবালকে হেফাজতে নিয়েছে পুলিশ।
সোমবার সন্ধ্যায় নরসিংদীর নিজ বাড়ি থেকে তাকে তুলে নেয় ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। তিনি এখন ডিএমপিতে রয়েছেন। পুলিশের গোয়েন্দা শাখার একটি সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের সময় মোহাম্মদ ইকবাল ঢাকা মহানগর পুলিশের ওয়ারি বিভাগে উপ-কমিশনার (ডিসি) ছিলেন। যাত্রাবাড়ী ও শনির আখড়া এলাকা তার আওতাধীন ছিল। আন্দোলনের সময় এই দুটি জায়গাই সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিপূর্ণ ছিল। ঢাকায় সবচেয়ে বেশি পুলিশ ও ছাত্র-জনতা হতাহত হয়েছেন এই দুই এলাকায়।

Write Your Comment

About Author Information

Bangladesh Diplomat

যাত্রাবাড়ীর-সেই-আলোচিত ডিসি-পুলিশ-হেফাজতে!

Update Time : 12:29:16 pm, Tuesday, 20 August 2024

গুলি করলে মরে একটা, বাকিডি যায় না’ বলা সেই ডিসি পুলিশ হেফাজতে!
গুলি করে করে লাশ নামানো লাগছে স্যার। গুলি করলে মরে একটা কিংবা আহত হয় একটা। একটাই যায় স্যার, বাকিডি যায় না। এইটা হলো স্যার সবচেয়ে বড় আতঙ্কের এবং দুশ্চিন্তার বিষয়।
শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের সময় বিক্ষোভকারীদের গুলি করার বিষয়ে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মো. আছাদুজ্জামান খান কামালকে মোবাইল ফোনে একটি ভিডিও দেখিয়ে পরিস্থিতির বর্ণনা দেওয়া ডিএমপির ওয়ারি বিভাগের ডিসি মোহাম্মাদ ইকবালকে হেফাজতে নিয়েছে পুলিশ।
সোমবার সন্ধ্যায় নরসিংদীর নিজ বাড়ি থেকে তাকে তুলে নেয় ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। তিনি এখন ডিএমপিতে রয়েছেন। পুলিশের গোয়েন্দা শাখার একটি সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের সময় মোহাম্মদ ইকবাল ঢাকা মহানগর পুলিশের ওয়ারি বিভাগে উপ-কমিশনার (ডিসি) ছিলেন। যাত্রাবাড়ী ও শনির আখড়া এলাকা তার আওতাধীন ছিল। আন্দোলনের সময় এই দুটি জায়গাই সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিপূর্ণ ছিল। ঢাকায় সবচেয়ে বেশি পুলিশ ও ছাত্র-জনতা হতাহত হয়েছেন এই দুই এলাকায়।