9:31 am, Friday, 5 September 2025

মুহাম্মদ (সা.) মানবতার মুক্তির দিশারি: তারেক রহমান

তারেক রহমান। ছবি: সংগৃহীত

Monzu-Info-Tech
Monzu-Info-Tech

পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে এক বাণীতে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, বিশ্বনবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর আগমন মানবজাতির জন্য ছিল এক আলোকবর্তিকা। তিনি শুধু ধর্মীয় পথপ্রদর্শক নন, ছিলেন মানবতার মুক্তির প্রতীক।

বৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) দেওয়া বাণীতে তারেক রহমান বলেন, মহানবী (সা.)-এর আগমনের মধ্য দিয়ে মানবজাতি মুক্তি পেয়েছে জাহেলিয়াতের অন্ধকার, অন্যায়-অবিচার, কুসংস্কার ও নিপীড়নের যুগ থেকে। তিনি সমাজে ন্যায়বিচার, মানবিকতা, সহনশীলতা ও মর্যাদাবোধ প্রতিষ্ঠা করেছেন।

তিনি বলেন, “মহানবী মুহাম্মদ (সা.) শুধু একটি জাতির নয়, বরং সমগ্র মানবজাতির জন্য আল্লাহ প্রদত্ত সবচেয়ে বড় নিয়ামত। তিনি আল্লাহর পক্ষ থেকে বিশ্ববাসীর জন্য দয়া ও রহমতের নিদর্শন।”

তারেক রহমানের মতে, রাসূল (সা.)-এর জীবন থেকে শিক্ষা গ্রহণ করে চলা আমাদের নৈতিক ও ধর্মীয় দায়িত্ব। তার আদর্শ ও নীতিমালা প্রতিটি মানুষ ও সমাজকে আলোর পথে পরিচালিত করতে পারে।

তিনি আরও বলেন, “আমি আল্লাহর দরবারে প্রার্থনা করি, আমরা যেন রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর শিক্ষা ও আদর্শ আমাদের জীবনে বাস্তবায়ন করতে পারি। ঈদে মিলাদুন্নবীর এই দিনে আমি বাংলাদেশসহ বিশ্বের সব মুসলমানকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও মোবারকবাদ।”

তারেক রহমান তার বাণীর শেষাংশে প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর প্রতি অসংখ্য দরুদ ও সালাম পেশ করেন।

Write Your Comment

About Author Information

Bangladesh Diplomat

মুহাম্মদ (সা.) মানবতার মুক্তির দিশারি: তারেক রহমান

Update Time : 09:12:41 am, Friday, 5 September 2025

পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে এক বাণীতে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, বিশ্বনবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর আগমন মানবজাতির জন্য ছিল এক আলোকবর্তিকা। তিনি শুধু ধর্মীয় পথপ্রদর্শক নন, ছিলেন মানবতার মুক্তির প্রতীক।

বৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) দেওয়া বাণীতে তারেক রহমান বলেন, মহানবী (সা.)-এর আগমনের মধ্য দিয়ে মানবজাতি মুক্তি পেয়েছে জাহেলিয়াতের অন্ধকার, অন্যায়-অবিচার, কুসংস্কার ও নিপীড়নের যুগ থেকে। তিনি সমাজে ন্যায়বিচার, মানবিকতা, সহনশীলতা ও মর্যাদাবোধ প্রতিষ্ঠা করেছেন।

তিনি বলেন, “মহানবী মুহাম্মদ (সা.) শুধু একটি জাতির নয়, বরং সমগ্র মানবজাতির জন্য আল্লাহ প্রদত্ত সবচেয়ে বড় নিয়ামত। তিনি আল্লাহর পক্ষ থেকে বিশ্ববাসীর জন্য দয়া ও রহমতের নিদর্শন।”

তারেক রহমানের মতে, রাসূল (সা.)-এর জীবন থেকে শিক্ষা গ্রহণ করে চলা আমাদের নৈতিক ও ধর্মীয় দায়িত্ব। তার আদর্শ ও নীতিমালা প্রতিটি মানুষ ও সমাজকে আলোর পথে পরিচালিত করতে পারে।

তিনি আরও বলেন, “আমি আল্লাহর দরবারে প্রার্থনা করি, আমরা যেন রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর শিক্ষা ও আদর্শ আমাদের জীবনে বাস্তবায়ন করতে পারি। ঈদে মিলাদুন্নবীর এই দিনে আমি বাংলাদেশসহ বিশ্বের সব মুসলমানকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও মোবারকবাদ।”

তারেক রহমান তার বাণীর শেষাংশে প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর প্রতি অসংখ্য দরুদ ও সালাম পেশ করেন।