9:15 pm, Saturday, 23 August 2025

‘ড. ইউনূসের ব্যক্তি পরিচিতি থাকায় শুল্ক ইস্যুতে বাংলাদেশ বিশেষ সুবিধা পেয়েছে’

প্রেস সচিব শফিকুল আলম। ছবি: সংগৃহীত

Monzu-Info-Tech
Monzu-Info-Tech

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্ক আলোচনায় বাংলাদেশ বিশেষ সুবিধা পেয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। তার মতে, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের আন্তর্জাতিক ব্যক্তিগত পরিচিতি ও গ্রহণযোগ্যতার কারণেই এ অগ্রগতি সম্ভব হয়েছে।

শনিবার (২৩ আগস্ট) ‘মার্কিন শুল্ক ইস্যুতে বাংলাদেশের অবস্থান ও চ্যালেঞ্জ’ বিষয়ক এক গোলটেবিল আলোচনায় তিনি এ মন্তব্য করেন।

শফিকুল আলম বলেন, “শুল্ক হার ২০ শতাংশে নামিয়ে আনার ক্ষেত্রে শুরু থেকেই আত্মবিশ্বাসী ছিল সরকার। এই আলোচনায় আমাদের অবস্থান ছিল কৌশলগত, আর ইউনূস স্যারের ব্যক্তিগত গ্রহণযোগ্যতা বড় ভূমিকা রেখেছে।”

তিনি আরও জানান, ভবিষ্যতে শুল্ক আরও কমানোর চেষ্টা চলবে এবং যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য সম্পর্ক আরও জোরদার হবে। “রফতানি বাড়লে দেশের অর্থনীতি আরও শক্তিশালী হবে,” বলেন প্রেস সচিব।

প্রসঙ্গত, এই আলোচনায় বাংলাদেশের অন্যান্য রফতানি মার্কেটের ওপর সম্ভাব্য প্রভাব বিবেচনায় রেখেই যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দরকষাকষি করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।

Write Your Comment

About Author Information

Bangladesh Diplomat

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিতে ব্যর্থ হওয়ায় ডাচ পররাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগ

‘ড. ইউনূসের ব্যক্তি পরিচিতি থাকায় শুল্ক ইস্যুতে বাংলাদেশ বিশেষ সুবিধা পেয়েছে’

Update Time : 01:17:00 pm, Saturday, 23 August 2025

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্ক আলোচনায় বাংলাদেশ বিশেষ সুবিধা পেয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। তার মতে, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের আন্তর্জাতিক ব্যক্তিগত পরিচিতি ও গ্রহণযোগ্যতার কারণেই এ অগ্রগতি সম্ভব হয়েছে।

শনিবার (২৩ আগস্ট) ‘মার্কিন শুল্ক ইস্যুতে বাংলাদেশের অবস্থান ও চ্যালেঞ্জ’ বিষয়ক এক গোলটেবিল আলোচনায় তিনি এ মন্তব্য করেন।

শফিকুল আলম বলেন, “শুল্ক হার ২০ শতাংশে নামিয়ে আনার ক্ষেত্রে শুরু থেকেই আত্মবিশ্বাসী ছিল সরকার। এই আলোচনায় আমাদের অবস্থান ছিল কৌশলগত, আর ইউনূস স্যারের ব্যক্তিগত গ্রহণযোগ্যতা বড় ভূমিকা রেখেছে।”

তিনি আরও জানান, ভবিষ্যতে শুল্ক আরও কমানোর চেষ্টা চলবে এবং যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য সম্পর্ক আরও জোরদার হবে। “রফতানি বাড়লে দেশের অর্থনীতি আরও শক্তিশালী হবে,” বলেন প্রেস সচিব।

প্রসঙ্গত, এই আলোচনায় বাংলাদেশের অন্যান্য রফতানি মার্কেটের ওপর সম্ভাব্য প্রভাব বিবেচনায় রেখেই যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দরকষাকষি করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।