বৈঠক শেষে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা সাংবাদিকদের বলেন, ‘আন্দোলনের সময় ইন্টারনেট বন্ধের সঙ্গে জড়িত কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সে সময় কেন ইন্টারনেট বন্ধ করা হয়েছিল এবং কার নির্দেশে এ কাজ করা হয়েছিল তার তদন্ত শুরু হচ্ছে। দায়ীদের শাস্তি পেতে হবে।’
উপদেষ্টার নির্দেশনা অনুযায়ী, ইন্টারনেট বন্ধের ঘটনা তদন্তে সাত সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়। ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব এ কে এম আমিরুল ইসলামকে কমিটির প্রধান করা হয়। কমিটি গঠনের পর সদস্যরা রাজধানীর আগারগাঁওয়ের বিটিআরসি ভবনে যান। সেখানে তাঁরা সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলেন।
সোমবারের মধ্যে ইন্টারিনেট বন্ধের বিষয়ে একটি সংক্ষিপ্ত প্রতিবেদন উপদেষ্টাকে দেওয়া হবে বলে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ সূত্র জানা গেছে।
কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় গত ১৭ জুলাই থেকে মোবাইল ইন্টারনেট ও ১৮ জুলাই রাতে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট বন্ধ করে দেওয়া হয়। এরপর ২৩ জুলাই সীমিত পরিসরে ব্রডব্যান্ড ইন্টারিনেট চালু হয়। ১০ দিন পর ২৮ জুলাই মোবাইল ইন্টারনেট চালু হয়। এরপর ৪ আগস্ট আবারও মোবাইল ইন্টারনেট বন্ধ করা হয়।