1:39 am, Tuesday, 17 September 2024

‘২০১৭’র পর নিয়োগ পাওয়াদের ইসলামী ব্যাংকে ঢুকতে দেয়া হবে না’

Monzu-Info-Tech
Monzu-Info-Tech
‘২০১৭’র পর নিয়োগ পাওয়াদের ইসলামী ব্যাংকে ঢুকতে দেয়া হবে না’

 

রাজধানীর মতিঝিলের দিলকুশায় ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশের প্রধান কার্যালয়ে বিভিন্ন দাবিতে বিক্ষোভ দেখিয়ে ব্যাংকটির কর্মকর্তা-কর্মচারীদের একাংশ বলছেন, ২০১৭ সালের পর থেকে নিয়োগ পাওয়াদের আর ব্যাংকে ঢুকতে দেবেন না।

তাদের অভিযোগ, ২০১৭ সাল থেকে ব্যাংকটিতে নানা ‘অসুদপায়’ অবলম্বন করে কর্মী নিয়োগ করা হয়েছে। তাদের মাধ্যমে নিয়মবহির্ভূতভাবে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে ঋণ দেয়া হয়েছে। এসব করে ইসলামী ব্যাংকটিকে জিম্মি করা হয়েছে। এখন মুক্ত করার সময় এসেছে।

ব্যাংকটির সিবিএ নেতা আনিসুর রহমান বিক্ষোভকারীদের উদ্দেশে বলেন, ২০১৭ সাল থেকে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ একটি বিশেষ গ্রুপের কাছে দখল হয়ে যায়। তারপর ব্যাংকটিতে পরীক্ষা ছাড়াই নানা রকমের নিয়োগ দেয়া হয়, যা সম্পুর্ণ অবৈধ।

তিনি আরও বলেন, অনেক কর্মকর্তাকে জোর করে চাকরি ছাড়তে বাধ্য করা হয়, তাদের চাকরি ফিয়ে দিতে হবে। ২০১৭ সালের পর নিয়োগপ্রাপ্তরা অবৈধভাবে নিয়োগ পেয়েছেন। সে সময়ে অবৈধভাবে চাকরি নেয়াদের এই ব্যাংকে আর প্রবেশ করতে দেয়া হবে না। যারা অন্যায়-অনিয়মের সঙ্গে জড়িত ছিলেন, তাদের বিচারের আওয়তায় আনতে হবে। ব্যাংকটির স্বচ্ছতা ফিরিয়ে আনতে হবে।

উপস্থিত বিক্ষুব্ধকারীরা সিবিএ নেতা আনিসুর রহমানের অভিযোগগুলোর বিষয়ে ইতিবাচক সাড়া দেন। এসব তার কথার সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করতে দেখা যায় তাদের। এর আগে ইসলামী ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে বঙ্গবন্ধু কর্নার ভাঙচুর করেন বিক্ষোভকারী কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।

Write Your Comment

About Author Information

Bangladesh Diplomat

Popular Post

ভারতকে বাংলাদেশের ব্যাপারে সাবধান করলেন কিংবদন্তি ব্যাটার সুনীল গাভাস্কার

‘২০১৭’র পর নিয়োগ পাওয়াদের ইসলামী ব্যাংকে ঢুকতে দেয়া হবে না’

Update Time : 11:28:10 pm, Tuesday, 6 August 2024
‘২০১৭’র পর নিয়োগ পাওয়াদের ইসলামী ব্যাংকে ঢুকতে দেয়া হবে না’

 

রাজধানীর মতিঝিলের দিলকুশায় ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশের প্রধান কার্যালয়ে বিভিন্ন দাবিতে বিক্ষোভ দেখিয়ে ব্যাংকটির কর্মকর্তা-কর্মচারীদের একাংশ বলছেন, ২০১৭ সালের পর থেকে নিয়োগ পাওয়াদের আর ব্যাংকে ঢুকতে দেবেন না।

তাদের অভিযোগ, ২০১৭ সাল থেকে ব্যাংকটিতে নানা ‘অসুদপায়’ অবলম্বন করে কর্মী নিয়োগ করা হয়েছে। তাদের মাধ্যমে নিয়মবহির্ভূতভাবে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে ঋণ দেয়া হয়েছে। এসব করে ইসলামী ব্যাংকটিকে জিম্মি করা হয়েছে। এখন মুক্ত করার সময় এসেছে।

ব্যাংকটির সিবিএ নেতা আনিসুর রহমান বিক্ষোভকারীদের উদ্দেশে বলেন, ২০১৭ সাল থেকে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ একটি বিশেষ গ্রুপের কাছে দখল হয়ে যায়। তারপর ব্যাংকটিতে পরীক্ষা ছাড়াই নানা রকমের নিয়োগ দেয়া হয়, যা সম্পুর্ণ অবৈধ।

তিনি আরও বলেন, অনেক কর্মকর্তাকে জোর করে চাকরি ছাড়তে বাধ্য করা হয়, তাদের চাকরি ফিয়ে দিতে হবে। ২০১৭ সালের পর নিয়োগপ্রাপ্তরা অবৈধভাবে নিয়োগ পেয়েছেন। সে সময়ে অবৈধভাবে চাকরি নেয়াদের এই ব্যাংকে আর প্রবেশ করতে দেয়া হবে না। যারা অন্যায়-অনিয়মের সঙ্গে জড়িত ছিলেন, তাদের বিচারের আওয়তায় আনতে হবে। ব্যাংকটির স্বচ্ছতা ফিরিয়ে আনতে হবে।

উপস্থিত বিক্ষুব্ধকারীরা সিবিএ নেতা আনিসুর রহমানের অভিযোগগুলোর বিষয়ে ইতিবাচক সাড়া দেন। এসব তার কথার সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করতে দেখা যায় তাদের। এর আগে ইসলামী ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে বঙ্গবন্ধু কর্নার ভাঙচুর করেন বিক্ষোভকারী কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।