০৯:০৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ধনীদের এলাকাগুলোতে লোডশেডিং করতে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ

Desk Report- Bangladesh Diplomat
  • No Update : ১১:১৩:৩২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৯ মে ২০২৪
  • / 964

কৃষি জমিতে সেচ নির্বিঘ্ন রাখতে প্রয়োজনে অভিজাত ও ধনীদের এলাকাগুলোতে লোডশেডিং করতে বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদকে নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) সন্ধ্যায় দ্বাদশ জাতীয় সংসদে চলমান দ্বিতীয় অধিবেশনের সমাপনী বক্তব্যে এ কথা জানান তিনি। অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।

প্রধানমন্ত্রী জানান, প্রয়োজনে রাজধানীর বনানী-গুলশানের মতো অভিজাত এলাকায় লোডশেডিং দেয়া হবে।

তিনি বলেন, ‘কৃষক যেন সেচটা পায়। সেখানে কিন্তু ভর্তুকি দেয়া হয়। কাজেই সেখানে কোনো অভাব হয়নি। আমরা সেটার ব্যবস্থা রেখেছি। হ্যা, আমি এটা আমাদের বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রীকে বলছিলাম, এক হাজার বা দুই হাজার মেগাওয়াট যেদিন লোডশেডিং হবে আমি বলেছি গ্রামে লোডশেডিং আর দেবে না।

শেখ হাসিনা বলেন, ‘দেবা গুলশান, বারিধারা, বনানী বড়লোকদের জায়গায়। যারা সবচেয়ে বেশি বিদ্যুৎ ব্যবহার করে। বাড়িতে লিফট, বাড়িতে টেলিভিশন, বাড়িতে এয়ারকন্ডিশন। তাদের একটু দু ঘণ্টা করে দিলে, কিন্তু আমার অনেক সাশ্রয় হয়। আমার কৃষকের আর অভাব হবে না। এখন থেকে সেটাই করব। প্রতিমন্ত্রীকে বলছিলাম, তুমি যেখানে থাক ওখানে লোডশেডিং দেখতে চাই।’

এছাড়া ঋণ খেলাপির সংস্কৃতির বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘জিয়ার শাসনামলে ঋণ খেলাপি শুরু হয়েছে, যা থেকে এখনো বের হওয়া যায়নি।’

Tag : Bangladesh Diplomat, bd diplomat

Please Share This Post in Your Social Media

Write Your Comment

About Author Information

Bangladesh Diplomat বাংলাদেশ ডিপ্লোম্যাট

Bangladesh Diplomat | বাংলাদেশ ডিপ্লোম্যাট | A Popular News Portal Of Bangladesh.

ধনীদের এলাকাগুলোতে লোডশেডিং করতে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ

No Update : ১১:১৩:৩২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৯ মে ২০২৪

কৃষি জমিতে সেচ নির্বিঘ্ন রাখতে প্রয়োজনে অভিজাত ও ধনীদের এলাকাগুলোতে লোডশেডিং করতে বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদকে নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) সন্ধ্যায় দ্বাদশ জাতীয় সংসদে চলমান দ্বিতীয় অধিবেশনের সমাপনী বক্তব্যে এ কথা জানান তিনি। অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।

প্রধানমন্ত্রী জানান, প্রয়োজনে রাজধানীর বনানী-গুলশানের মতো অভিজাত এলাকায় লোডশেডিং দেয়া হবে।

তিনি বলেন, ‘কৃষক যেন সেচটা পায়। সেখানে কিন্তু ভর্তুকি দেয়া হয়। কাজেই সেখানে কোনো অভাব হয়নি। আমরা সেটার ব্যবস্থা রেখেছি। হ্যা, আমি এটা আমাদের বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রীকে বলছিলাম, এক হাজার বা দুই হাজার মেগাওয়াট যেদিন লোডশেডিং হবে আমি বলেছি গ্রামে লোডশেডিং আর দেবে না।

শেখ হাসিনা বলেন, ‘দেবা গুলশান, বারিধারা, বনানী বড়লোকদের জায়গায়। যারা সবচেয়ে বেশি বিদ্যুৎ ব্যবহার করে। বাড়িতে লিফট, বাড়িতে টেলিভিশন, বাড়িতে এয়ারকন্ডিশন। তাদের একটু দু ঘণ্টা করে দিলে, কিন্তু আমার অনেক সাশ্রয় হয়। আমার কৃষকের আর অভাব হবে না। এখন থেকে সেটাই করব। প্রতিমন্ত্রীকে বলছিলাম, তুমি যেখানে থাক ওখানে লোডশেডিং দেখতে চাই।’

এছাড়া ঋণ খেলাপির সংস্কৃতির বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘জিয়ার শাসনামলে ঋণ খেলাপি শুরু হয়েছে, যা থেকে এখনো বের হওয়া যায়নি।’